নাক ও চোখ চুলকানো, খুশখুশে কাশি আর সর্দি লেগেই থাকে। ঋতু পরিবর্তনের সঙ্গে সঙ্গে অনেকেই অ্যালার্জিতে ভোগেন
ঘরে বাসা বাঁধে ডাস্ট মাইট বা অ্যালার্জি সৃষ্টিকারী এক ধরনের পরজীবী কীট। এরা বংশবিস্তারের মাধ্যমে রোগ বাড়াতে থাকে
ফলে বিছানার চাদর, বালিশের কভার নির্দিষ্ট দিন বাদে বাদে পাল্টে ফেলুন।
ফাল্গুন,চৈত্র মাসে এই ধুলো ওড়ার ফলে ডাস্ট অ্যালার্জির সমস্যা বাড়ে। আমাদের ফুসফুসে সংক্রমণ বাড়ায়
যাদের একটু ধুলোতে হাঁচির সমস্যা থাকে,তাঁদের সাবধানে চলতে হবে। মুখে মাস্ক ব্যবহার করতে হবে
ডাস্ট থেকে বাঁচার আরও এক উপায় হল পর্যাপ্ত পরিমাণে ভিটামিন সি দৈনিক গ্রহণ করা
লেবু, আমলকি-সহ সাইট্রাস জাতীয় সব ফল এ সময় পাতে রাখুন
ভিটামিন সি সমৃদ্ধ ফল শ্বেত রক্তকণিকার মাধ্যমে হিস্টামিন নিঃসরণ কমিয়ে আনে
ফলে শরীরের ডিটক্সিফিকেশন বাড়ে। ভিটামিন সি নাক বন্ধভাব দূর করে ও শ্বাস-প্রশ্বাস স্বাভাবিক রাখে
রাতে শুতে যাওয়ার আগে একবার করে ভেপার নিন। মাস্ক ব্যবহারের পাশাপাশি চিকিৎসকের দেওয়া ওষুধ খেতে হবে