কুমড়োর বীজে সুপার ফুডের গুণ রয়েছে।

শীতকালে ডায়াবেটিস রোগীদের কুমড়ার বীজ খাওয়া উচিত।

এক কাপ কুমড়ার বীজে কার্বোহাইড্রেট নগণ্য। তাই এটি রক্তে শর্করার পরিমাণ কমাতে সাহায্য করে।

এতে অনেক ধরনের অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, ম্যাগনেসিয়াম, আয়রন, জিঙ্ক এবং কপারের মতো উপাদান রয়েছে যা মস্তিষ্কের স্বাস্থ্যের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ।

এর মধ্যে আছে জিঙ্ক যা টেস্টোস্টেরনের মাত্রা বাড়ায়৷

এটি শুধু পুরুষ নয়, মহিলাদের জন্যও প্রয়োজনীয়৷ পাশাপাশি কুমড়োর বীজে রয়েছে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, ওমেগা ৩ ফ্যাটি অ্যাসিড, আয়রন, ম্যাগনেশিয়াম যা প্রজননক্ষমতা বাড়াতে কার্যকর৷

সকালে জলখাবার হিসেবে শুকনো ভুনা কুমড়োর বীজ খাওয়া যেতে পারে।

সকালে জলখাবার হিসেবে শুকনো ভুনা কুমড়োর বীজ খাওয়া যেতে পারে।

রাতে ঘুমোতে যাওয়ার আগেও খাওয়া যেতে পারে কুমড়োর বীজ। এরপর বিছানায়

আরও স্টোরিজের জন্য ক্লিক করুন