ইউরিক অ্যাসিড বেড়ে গেলেই বাতের ব্যথা শুরু হয়৷ এছাড়াও মাত্রাতিরিক্ত বেড়ে গেলে কিডনিতে পাথর ও কিডনি ফেইলিউরের ঝুঁকি অনেকগুণ বেড়ে যায়। যা শরীরের জন্য মারাত্মক ক্ষতি৷
নয়াদিল্লির চিকিৎসক বলছেন, ইউরিক অ্যাসিড রোগীদের সঠিক সময়ে ঘুমানো এবং খাওয়া-দাওয়ার দিকে নজরে দেওয়া উচিত। এতে ইউরিক অ্যাসিড অনেকটাই নিয়ন্ত্রণে থাকতে পারে। জীবনযাত্রার অবনতির কারণে ইউরিক অ্যাসিড বেড়ে যাওয়ার আশঙ্কা থাকে।
ডাক্তারদের মতে, প্রত্যেকেরই প্রতিদিন অন্তত ৩০ মিনিট ব্যায়াম কিংবা অন্যান্য শারীরিক কার্যকলাপ করা উচিত। এতে আপনার শরীরে ইউরিক অ্যাসিড জমবে না এবং বাত হওয়ার ঝুঁকিও কমে যাবে।