ডায়াবেটিস রোগীরা সবর্দাই চিনি এড়িয়ে চলেন৷ তবে কখনও কখনও খুব সামান্য মিষ্টি খাবার খাওয়ার পরামর্শ দেন চিকিৎসকেরা৷ সঠিক খাওয়া-দাওয়া করলেই নিয়ন্ত্রণে থাকে ডায়াবেটিস৷
ডায়াবেটিস রোগীরা সাধারণত মনে করেন ফল, মিষ্টি খেলে সুগারের মাত্রা দ্রুত বেড়ে যায়, কিন্তু তা নয়। অনেক ফলই মিষ্টি হলেও ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য উপকারী।
ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য কলা খাওয়া উপকারী কিনা। ডায়াবেটিস রোগীদের কি কলা খাওয়া উচিত? যদি খাওয়া যায় তাহলে দিনে কয়টি কলা খাওয়া নিরাপদ বলে মনে করা যায়? তা জেনে নেওয়া উচিত সবার আগে৷
ডায়েটিশিয়ান কামিনী সিনহার মতে , ডায়াবেটিক রোগীরাও অল্প পরিমাণে কলা খেতে পারেন। কলা স্বাদে মিষ্টি এবং এতে প্রচুর পরিমাণে কার্বোহাইড্রেট থাকে। তবে কলার গ্লাইসেমিক ইনডেক্স কম, যার কারণে ডায়াবেটিস রোগীরাও কলা খেতে পারেন।
কিডনিরবলছেন পাথর গলাতে ঘনঘন বিয়ার খাচ্ছেন? শরীরের ক্ষতি হচ্ছে না তো? জেনে নিন কী চিকিৎসক
রাতে ঘুমানোর আগে দুধের সঙ্গে মিশিয়ে নিন 'এই' জিনিস! তরতরিয়ে কমবে ব্লাড সুগার, ভাল থাকবে হার্ট
বিছানায় শয্যাশায়ী জিনাত আমন! ১০ দিন ধরে ভয়ঙ্কর ফ্লু-তে আক্রান্ত, এখন কেমন আছেন অভিনেত্রী?
ডায়াবেটিস রোগীরা প্রতিদিন একটি মাঝারি সাইজের কলা খেতে পারেন। তবে, যাদের রক্তে শর্করার সমস্যা রয়েছে, তাদের খাওয়ার আগে ডায়েটিশিয়ান বা ডাক্তারের সাথে পরামর্শ নিয়েই কলা খাওয়া উচিত।
ডায়েটিশিয়ানদের মতে, কাঁচা কলা খাওয়া পাকা কলার চেয়ে বেশি উপকারী হতে পারে। ডায়াবেটিস রোগীরা কাঁচা কলা খেলে তাদের ব্লাড সুগার দ্রুত বাড়বে না এবং শরীর প্রয়োজনীয় পুষ্টি পাবে।
পাকা কলায় চিনির পরিমাণ বেশি থাকে, যা রক্তে শর্করাকে বাড়িয়ে দিতে পারে। তাই পাকা কলা কম খাওয়া উচিত। ডায়াবেটিসের রোগীদের অতিরিক্ত পরিমাণে কলা খাওয়া মোটেই উচিত নয়, এতে হিতে বিপরীত হতে পারে৷