অ্যাম্বারগ্রিস। নাম শুনেছেন? না না গ্রিসের সঙ্গে এর কোনও সম্পর্ক নেই।
হোয়েল মানে তিমির সঙ্গে সরাসরি যোগ আছে। মনে আছে তো, ব্লু হোয়েল নিয়ে কত কাণ্ডই না হয়েছিল ক’বছর আগে।
এই তিমি নীল নয়, স্পার্ম– স্পার্ম তিমি। এর সঙ্গে অ্যাম্বারগ্রিসের গলায় গলায় সম্পর্ক।
তিমির গলা দিয়েই তো উঠে আসে এই পদার্থ। অ্যাম্বারগ্রিস সম্পর্কে যাঁরা জানেন, তাঁরা অবশ্য গলার বদলে নাকে হাত দিচ্ছেন।
এই মাছ সমুদ্রের অনেক কিছু খায়। যখন সে এই জিনিসগুলি হজম করতে পারে না, তখন তা বমি করে ফেলে।
অ্যাম্বারগ্রিস ধূসর বা কালো রঙের একটি কঠিন পদার্থ। এটি পাথরের মতো শক্ত পদার্থ। শুধুমাত্র স্পার্ম হোয়েল এই অ্যাম্বারগ্রিসের উৎস।
তিমি মাছের অন্ত্র থেকে বেরিয়ে আসা এই পদার্থ থেকে গন্ধ আসে। কিন্তু সুগন্ধি পারফিউম তৈরির কোম্পানিগুলি এটি ব্যবহার করে।
এ কারণে পারফিউমের সুগন্ধ অনেকক্ষণ ধরে থাকে। সুগন্ধি তৈরির কোম্পানিগুলি অনেক দামে কিনে নেয়। এটি ওষুধ হিসেবেও ব্যবহৃত হয়।