বিড়াল সাধারণত বেশ নিশ্চিন্ত ও সন্তুষ্ট অর্থাৎ আরামদায়ক ভঙ্গিতে থাকে। এমন মেজাজে থাকলে তাদের বেশ ফুরফুরে দেখা যায়।
সাধারণত যে কোনও একপাশে কাত হয়ে বা পেছনে হেলান দিয়ে পা ছড়িয়ে শুয়ে থাকে। মেঝেতে নখ দিয়ে ঘষতে থাকে বা গরগর শব্দ করতেও দেখা যায়।
আরামদায়ক মেজাজে থাকলে বেশিরভাগ সময়ই বেড়ালের লেজটি স্থির থাকে, কান খাড়া থাকে, চোখের পাতা পুরোপুরি বা আংশিক বন্ধ করে রাখে।
বিড়ালটি যখন আংশিক বন্ধ চোখে বা মিটমিট করে তাকায়, তখন বুঝবেন সে এতটাই ভরসা করে যে আপনি আশেপাশে থাকলে শত্রুদের বিষয়ে সতর্ক থাকার কোনও প্রয়োজন নেই।
উত্তর কোরিয়ার কিম জং উন-এর বোন! পৃথিবীর ‘নিষ্ঠুরতম মহিলা’কেন তিনি, অবাক করা তথ্য
ডায়াবেটিসে কি কর্নফ্লেক্স খাওয়া বিপজ্জনক? জানুন পুষ্টিবিদের মত
আপনার আদুরে বিড়ালটি যখন খুব ধীরে ধীরে আপনার দিকে পিটপিট করে তাকাবে বা আপনার শরীরে আলতোভাবে মাথা বা পিঠ ঘষবে তখন বুঝবেন সে খুব আনন্দে আছে।
একটি হাসিখুশি বিড়াল নিশ্চিন্তমনের বিড়ালের চেয়ে বেশি চঞ্চল দেখা যায়। বাড়ির অন্য বিড়াল, কুকুর বা মানুষের সঙ্গে খুব আনন্দের সঙ্গে মিয়াও বা গড়গড় আওয়াজ করতে দেখা যায় তাদের।
মানুষ বা অন্য বিড়ালের সঙ্গে তাদের বন্ধুত্বপূর্ণ আচরণ বোঝানোর জন্য লেজটি উপরের দিকে টান করে থাকে এবং নাড়তে থাকে। বেশিরভাগ সময়ই তারা শিকারি বিড়ালের মতো খেলাধুলা করে।
এ ধরনের মেজাজে থাকা বেড়াল প্রায়ই লুকিয়ে থাকে, যেন এমন কিছু থেকে দূরে থাকতে চায় যা তাদের মানসিক চাপ সৃষ্টি করছে।