এরজন্য একে কোয়ারটি কী-বোর্ড বলা হয়ে থাকে। ওই অক্ষর বিন্যাসকে সেই সময়ে বলা হত রেমিংটন ওয়ান।
ক্রিস্টোফার বলেছিলেন, কিবোর্ডের অক্ষর বিন্যাসের উপর নির্ভর করে টাইপরাইটারে লেখার স্পিড কেমন হবে।
পাশাপাশি অক্ষর থাকলে জ্যাম হওয়ার সম্ভবনা ছিল৷ A-B-C-D পাশাপাশি থাকলে, লেখার ক্ষেত্রে আমাদের খুব সমস্যা হত।
আমাদের হাতের আঙুল ব্যথা হয়ে যেত কাজ করতে করতে। অক্ষর বিন্যাস এলোমেলো বলেই আমরা অনেকক্ষণ ধরে কাজ করতে পারি।
QWERTY তবে QWERTZ এবং Dvorak- কী-বোর্ডের নানা ধরন। ভাওয়েল কন্সোন্যান্ট পাশাপাশি রাখা হয়। স্পিড বাড়াতে, লেখার ক্লান্তি দূর করতে অক্ষরগুলি এলোমেলোভাবে সাজানো হয়।
নিজেকে সব সময় ক্লান্ত মনে হয়? ৫ খাবারেই মিলবে সমাধান