Income Tax:  এই ১১ উপায় মেনে চললে অনেক টাকা বাঁচবে

৩১ মার্চ আয়কর জমা দেওয়ার শেষ দিন। আয়কর আইন ১৯৬১-এর আওতায় একাধিক ছাড় পান চাকরিজীবীরা।

প্রথমত, বেছে নেওয়া কর কাঠামো। দ্বিতীয়ত, ব্যয় বা বিনিয়োগ থেকে ডিডাকশন দাবি।

সরকারি এবং বেসরকারি চাকরিজীবীরা নতুন এবং পুরনো কর কাঠামোর অধীনে ১১টি কর ডিডাকশন দাবি করতে পারেন।

ধারা ৮০সি-র আওতায় করদাতা এক অর্থবর্ষে ১.৫ লাখ টাকা করছাড় দাবি করতে পারেন। 

ধারা ৮০সিসিডি(১বি): ন্যাশনাল পেনশন সিস্টেমে বিনিয়োগ করে করদাতা ৫০ হাজার টাকা ছাড় দাবি করতে পারেন।

ধারা ৮০সিসিডি(২): এই ধারার আওতায় করদাতার নিয়োগকর্তা যখন এনপিএস অ্যাকাউন্টে অবদান রাখে তখন ডিডাকশন দাবি করা যায়।

বেসরকারি কর্মীরা তাঁর বেতনের সর্বোচ্চ ১০ শতাংশ এবং সরকারি কর্মীরা বেতনের ১৪ শতাংশ পর্যন্ত ছাড় পেতে পারেন।

ধারা ৮০ডি: করদাতা নিজের, স্ত্রীর, সন্তান বা পিতামাতার জন্য স্বাস্থ্যবিমা কিনলে ধারা ৮০ডি-র আওতায় করছাড় দাবি করতে পারেন।

লিভ ট্রাভেল অ্যালাওয়েন্স: কর্মী তাঁর নিজের এবং পরিবারের (স্বামী, সন্তান, পিতামাতা, ভাইবোন) জন্য এই ছাড় দাবি করতে পারেন।

হাউজ রেন্ট অ্যালাওয়েন্স: পুরনো কর কাঠামোর আওতায় করদাতা যদি ভাড়া বাড়িতে থাকেন এবং বেতনের অংশ হিসেবে এইচআরএ পান তাহলে তিনি হাউজ রেন্ট অ্যালাওয়েন্স দাবি করতে পারেন।

ডিডাকশন ফর লিভ এনক্যাশমেন্ট: ১০(১০এএ)-এর আওতায় লিভ এনক্যাশমেন্ট বলতে অবসরগ্রহণের সময় অব্যবহৃত অর্জিত ছুটির নগদীকরণ বোঝায়। 

ডিডাকশন ফর হোম লোন ইন্টারেস্ট: ধারা ২৪(বি)-এর আওতায় হোম লোনের সুদে সর্বোচ্চ ২ লাখ টাকা ডিডাকশন দাবি করা যায়।

ধারা ৮০ইইবি: করদাতা বৈদ্যুতিক যানবাহন কেনার জন্য লোনে সর্বোচ্চ ১.৫ লাখ টাকা পর্যন্ত ডিডাকশন দাবি করতে পারেন।

FD-তে ৭.৯% পর্যন্ত সুদ দিচ্ছে এই ব্যাঙ্ক !